ম্যানগ্রোভ ফরেষ্ট সুন্দরবনে -ফড়িং দ্য ট্রাভেলার্স লি: এর সাথে ০২-০৩-০৪ নভেম্বর,২০১৮
বুকিং এর জন্য কল করন : ০২৯৮৫২৫১৩, ০১৭৮১ ৭৭ ০০ ৩৩,০১৭৮১ ৭৭০০৪৪,
#_প্যাকেজ_মূল্য ৮৯৪০টাকা (জনপ্রতি)
#_বুকিং_মানিঃ ৫৫০০ টাকা (জনপ্রতি)
#_প্যাকেজ_মূল্য ১০৬৯০টাকা (জনপ্রতি-এসিবাস)
#_বুকিং_মানিঃ ৭,০০০ টাকা (জনপ্রতি)
বুকিং শেষ সময়: ১০ অক্টোবর,২০১৮ইং
#_ট্যুর_প্লানঃ
ঢাকা- খুলনা - সুন্দরবন – খুলনা- ঢাকা
দিন- ০০
খুলনার উদ্দেশ্যে আমাদের যাত্রা শুরু হবে ০১ নভেম্বর ২০১৮ইং এ ঢাকা থেকে রাতের বাসে ।
#_প্রথম_দিন( ০২ নভেম্বর) :-
সকালে খুলনা রূপসা ঘাট থেকে সকাল ৭ টায় গেষ্ট রিসিভ করে হাড়বাড়ীয়ার উদ্দেশ্যে জাহাজ ছেড়ে যাওয়া। সকাল ৮:৩০ মিনিটে ব্রেকফাষ্ট পরিবেশন করা। আনুমানিক দুপুর ১ টায় হাড়বাড়ীয়া পৌঁছানো। লাঞ্চ এর পরে হাড়বাড়ীয়া ইকো ট্যুরিজম স্পট ঘুরে দেখা। হাড়বাড়ীয়াতে বন্যপ্রানীর পানি খাবার জন্য একটি মিষ্টি পানির পুকুর আছে। আছে বন ও বন্যপ্রানী পর্যবেক্ষণ করার জন্য ওয়াচ টাওয়ার। আর কাঠের তৈরী হাটার ট্রেইল। হাড়বাড়ীয়া ঘুরে আমরা জাহাজে ফিরে আসবো ও জাহাজ কটকার উদ্দেশ্যে রওনা দিবো। আনুমানিক রাত ১২ টার দিকে কটকা পৌঁছানো এবং রাতে জাহাজে অবস্হান।
#_দ্বিতীয়_দিনে (০৩ নভেম্বর) :-
খুব সকাল আনুমানিক ৬ টায় কটকা অফিস পার এলাকা ভ্রমন করা এবং জাহজে ফিরে এসে ব্রেকফাষ্ট করে জামতলা সী বীচের উদ্দেশ্যে যাত্রা করা। যাওয়ার পথেই আমরা ওয়াচ টাওয়ার ও টাইগার পয়েন্টের ভিতর থেকে হেঁটে যাবো। বীচে ১ ঘন্টা সময় দিয়ে আমরা আবার জাহাজে ফিরে আসবো। (কটকা জামতলা বীচ যাওয়া আসা আনুমানিক ৬ কিলোমিটার)। জাহাজে ফিরে আমরা ছোট ক্যানেল দিয়ে কচিখালী অভায়ারন্যের দিকে রওনা করবো। দুপুর ৩ টা নাগাদ আমরা কচিখালী পৌঁছাবো। প্রথমে আমরা চলে যাবো ডিমের চর। সাগরের মাঝে ভেসে ওঠা এই চরে আমরা সাড়ে ৪ টা পর্যন্ত কাটিয়ে চলে আসবো কচিখালীতে। কচিখালীতে প্রচুর হরিন দেখা যায়। কচিখালী ও কচিখালীর ক্যানেল ক্রুজিং করে সন্ধ্যার আগে শিপে ফিরে আসা ও শিপ ঢাংমারী ফরেষ্ট স্টেশনের উদ্দেশ্যে রওনা করা।
#_তৃতীয়_দিন( ০৪ নভেম্বর):-
সকালে আমরা ঢাংমারী ফরেষ্ট স্টেশন ও ঢাংমারী ক্যানেল ক্রুজিং করে জাহাজে ফিরে আসবো। ব্রেকফাষ্ট করে আমরা করমজল ভ্রমন করবো। করমজল একটি মিনি জু ও কুমির প্রযোনন কেন্দ্র। এখানে প্রায় ১ কিলোমিটার মত হাটার কাঠের ট্রেইল আছে। আছে অনেক উঁচু ওয়াচ টাওয়ার। সুন্দরবনের বড় ম্যাপটিও এখানে। করমজল ভ্রমন শেষে জাহাজে ফিরে আসা ও জাহাজ খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা করা। আনুমানিক সন্ধ্যা ৭ টার দিকে খুলনা পৌঁছানো ও ডিনার পরিবেশন করা।ডিনার শেষে বাসে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা।
বিঃ দ্রঃ জোয়ার ভাটার কারনে ২/৩ ঘন্টা সময় ব্যবধান হতে পারে।।
#প্যকেজ_ইনক্লুডঃ
- ট্রান্সপোর্ট
- ট্যুরিষ্ট শিপে ২/৩/৪ জন শেয়ার বেসিস থাকা
- তিন দিনের সকল প্রকার খাবার (ব্রেকফাষ্ট+লাঞ্চ+ডিনার ও প্রতিদিন ২ টি স্ন্যাক্স)
- ট্যুর আইটেনারী অনুযায়ী সকল স্পট পরিদর্শন
- ছোট বোটে করে ক্যানেল ক্রুজিং
- শেষ রাতে বার-বি-কিউ ডিনার
- ২৪ ঘন্টা খাবার পানি সরবরাহ
- ফরেষ্ট পারমিশন ও সকল প্রকার এন্ট্রি ফি
- নিরাপওার জন্য ফরেষ্ট ডিপার্টমেন্ট থেকে ২ জন অস্ত্রধারী গার্ড
- অভিজ্ঞ সার্ভিস বয়
- দক্ষ ক্রু
- ২ জন অভিজ্ঞ গাইড
- কোন রকম হিডেন চার্জ নাই
#_প্যাকেজ_এক্সক্লুডঃ
- সকল প্রকার ব্যাক্তিগত খরচ
- পারর্সোনাল মেডিসিন
- সফট বা হার্ড ড্রিংস
- ক্যামেরা এন্ট্রি ফি
- টিপস
- ট্রান্সপোর্ট
বুকিং মানি জমা দেওয়ার পদ্ধতিঃ
১. সরাসরি অফিসে এসে বুকিং মানি জমা দেয়া যাবে।
২. বিকাশ করা যাবে
৩. সরাসরি ব্যাংক ডিপোজিট