অতিরিক্ত চর্বি জমে শরীরের ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে শতকরা দশভাগ বেড়ে গেলে তাকে আমরা মুটিয়ে যাওয়া বলে থাকি।মাত্র তিন মাসে ওজন কমিয়ে হয়ে উঠুন আর্কষনীয় ও স্লিম ফিগারের অধিকারী। সাধারণত মাঝবয়সে পৌঁছানোর পরপরই শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমা শুরু হয়। তবে কিছু কারণে যে কোনো বয়সেই একজন মানুষ মুটিয়ে যেতে পারে। প্রয়োজনের তুলনায় অধিক পরিমাণে খাদ্য গ্রহণ এবং কম শারীরিক পরিশ্রমই এর প্রধান কারণ। এছাড়া কিছু হরমোন জাতীয় রোগ, পারিবারিক প্রবণতা এবং কোনো কোনো ওষুধও এর জন্য দায়ী।
আমাদের অনেকের জীবনেই স্থূলতা বা বাড়তি ওজন বোঝা হয়ে দাঁড়ায়। বাড়তি ওজন শুধু শারীরিক নয়, বিভিন্ন মানসিক ও সামাজিক সমস্যার কারণ হয়ে দেখা দেয়। তাই আমরা বাড়তি ওজন নিয়ন্ত্রণ করে সুস্থ দেহ আর কাঙ্ক্ষিত ফিগার পেতে চাই।মাত্র তিন মাসে ওজন কমিয়ে হয়ে উঠুন আর্কষনীয় ও স্লিম ফিগারের অধিকারী। হালকা-পাতলা ও ছিপছিপে শারীরিক গঠন সৌন্দর্যের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়, তেমনি চলাফেরা ও কাজকর্ম করা যায় সহজে। শরীর স্থূল হয়ে গেলে নানা অসুখ-বিসুখ শরীরে এসে বাসা বাঁধে।
সমস্যা দেখা যায়, কাঙ্ক্ষিত সে লক্ষে পৌঁছতে আমরা যে পথ অবলম্বন করি সেখানে। ওজন কমানোর কথা এলেই বা ওজন কমানোর সিদ্ধান্ত নেয়ার পর প্রথম যা করি তা হচ্ছে- খাবার নিয়ন্ত্রণ। আমাদের বাড়তি ওজনের জন্য যত শত্রুতা যেন শুধু খাবারের সঙ্গে। কয়েকদিন না খেয়ে থেকে অনেকে আবার অসুস্থ হয়ে যান আর কেউ কেউ কিছুদিন কোনো পরিবর্তন না দেখে কিছুটা বিরক্তি নিয়ে আবার আগের মতোই খেতে শুরু করেন। অতএব ফল শূন্য। প্রথমে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, তিন মাস চেষ্টা করে ওজন কমানোর। এই তিন মাস একটু কষ্ট হলেও নিয়মিত ঔষধটি সেবন করুন- তারপর ওজন মেপে দেখুন।মাত্র তিন মাসে ওজন কমিয়ে হয়ে উঠুন আর্কষনীয় ও স্লিম ফিগারের অধিকারী।
হাজার বছরের প্রকৃতিক আয়ুবের্দীয় গাছ লতাপাতা দিয়ে তৈরী কে-বায়োগ্রিন। অর্গানিক কে-বায়োগ্রিন হচ্ছে এক ধরনের জৈব-খাবার, যা ৫৮ জাতের মৌলিক খাদ্যশস্য যেমন: শিম, গম, শাক-সব্জি,সামুদ্রিক শ্যাওলা এবং রোগ-প্রতিরোধক ব্যাকটেরিয়া ও খাদ্যরস থেকে প্রস্তুত করা হয়।এটি শরীরের গুরুত্বপূর্ন অংগ-প্রত্যংগকে কর্মক্ষম রাখা, শক্তিশালী করা, শক্তিবর্ধন করা ও শরীর থেকে টক্সিন দূর করতে এবং শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ভুমিকা রাখে।
* কে-বায়োগ্রিন, আপনার শরীরের জমে থাকা চর্বির স্তরকে স্বাভাবিক প্রকৃয়ায় মলের মাধ্যমে বের করে দেয়।
* শরীরেরে ইম্যুন পদ্ধতি সুদৃঢ় করে।
* হজম প্রকৃয়া সহজতর করে।
* শরীর থেকে বাড়তি কোলেষ্টরেল দূর করে।
* ক্যান্সার সেল প্রতিরোধে সহায়তা করে।
* হ্রদরোগের ঝুকি কমায়।
* দেহের কোষকে অধিক কর্মক্ষম করে।
* মানসিক চাপ কমায়।
* স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে।
* শরীরে ভিটামিন, মিনারেল ও পুষ্টি বাড়ায়।
* ত্বকের এলার্জি দূর করে মসৃনতা বাড়ায়।
* প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে ধরে রাখে।
* আপনাকে দেয় আর্কষনীয় ও স্লিম ফিগার।
* এটি সম্পুর্ন প্রাকৃতিক ও পাশ্ব-প্রতিক্রিয়াহীন।
কে-বায়োগ্রিন মালেশিয়া, সিংগাপুর ও ইউএসএ থেকে ল্যাব টেষ্ট দ্বারা পরিক্ষিত। আপনার সুস্বাস্থ্য,আর্কষনীয় ও স্লিম ফিগারের আজই সংগ্রহ করুন: 0 1 8 3 1 5 2 2 0 1 5